News

গাজার পাশে খাবার নিয়ে বাংলাদেশ। পতাকাটি কে কে দেখতে পাচ্ছেন ?

বাংলাদেশের জনগনের পক্ষ থেকে ফিলিস্তি*নের গাজায় ইসরাই*লের আগ্রাসনের ফলে গত 4 নভেম্বর যে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে, সেখানে হতাহতের পরিবারের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়েছে এবং বাংলাদেশের মানুষের জন্য তারা দোয়া করেছেন। একদা এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে প্রশ্ন করলেন, ইসলামে কোন কাজটি শ্রেষ্ঠ? নবী করীম (সাঃ) বললেন, ইসলামে সবচেয়ে ভালো কাজ হচ্ছে ক্ষুধার্ত ব্যক্তিকে খাবার খাওয়ানো’ তাই ক্ষুধার্তকে খাদ্য দানকারী ব্যক্তি সর্বোত্তম আমলকারী বলে গণ্য হবেন।

গাজায় পাশে ৩ দিন ধরে প্রতিনিয়ত ১০০০ মানুষকে খাবার দিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ বাংলাদেশ।

আপনারা কেউ যদি ফিলি"স্তিন দূতাবাসের মাধ্যমে সহযোগিতা পাঠাতে চান, তবে আপনাদের স্বাগতম। আর যদি কেউ দিতে না চান, তবে আপনাদেরকেও স্বাগতম। এই মুহুর্তে আমার একটাই অনুরোধ থাকবে, কে গাজা, কে রামাল্লা, কে হামাস, কে অন্যদল, এসব চিন্তা না করে ফিলিস্তিনের মজলুম মুসলমানদের পাশে দাঁড়ান। আপনাদের অনেকেই যুদ্ধের জন্য অনুদান দিতে চাইলেও তা বাংলাদেশ থেকে পাঠানো সম্ভব নয়। আপনারা যদি স্বাস্থ্যসেবা কিংবা যুদ্ধ পরবর্তী অবকাঠামো নির্মাণের জন্য অনুদান দিতে চান, সেক্ষেত্রে বিশ্বের বিভিন্ন দাতা সংস্থার মতো আমাদেরকেও ফিলিস্তিন সরকারের মাধ্যমেই পাঠাতে হবে। যতই বলেন সরকারের সাথে হামাসের দূরত্ব আছে, ৭ অক্টোবরের পর তাদের সেই দূরত্ব কমিয়ে এনে এক করার দায়িত্ব সমগ্র মুসলিম জাতির। আমরা যেন রাজনীতির মধ্যে না ঢুকে না যাই সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কেউ অনুদান দিতে চাইলে দিক, আর দিতে না চাইলে না দিক। মুসলমানদের মধ্যে যেন আর কোন বিভেদ সৃষ্টি না করি।

আজকে গাজায় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে

"যদিওবা ইস*রায়েলের জুলুম আমাদের উপর চলমান রয়েছে, তবে বিশ্ববাসীকে মনে করিয়ে দিতে চাই, সংকটময় এই মুহুর্তে গা*জাবাসীদের বাংলাদেশের মানুষ ভুলে যায় নি।" ভিডিওতে ভদ্রলোকটি আরবী ভাষায় অনেকটাই এই কথাগুলো বলছিলেন।

March 2023

আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি, আল্লাহ্‌র প্রশংসা জ্ঞাপন করছি, এবং দোয়া ও সালাম আল্লাহ্‌র রসূলের উপর বর্ষিত হোক । অবরুদ্ধ গাজার ৫০০ শিশুর মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আমরা আজ গাজা উপত্যকার দক্ষিণে অবস্থিত রাফাহ শহরে চূড়ান্ত পর্ব সম্পন্ন করতে পেরেছি মহান আল্লাহর কৃপায় । ভাই ফাদির নেতৃত্বে কাজটি সম্পন্ন হতে চলেছে যিনি গাজার সকল স্থানে এই কার্যক্রম পরিচালিত করতে চান। আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহে কার্যক্রমটি সম্পন্ন হতে চলেছে । বিশেষ করে কল্যাণকামী বাংলাদেশের জনগণ এই মহৎ কাজে এগিয়ে এসেছেন যারা সর্বদা অবরুদ্ধ গাজাবাসির পাশে দাঁড়িয়েছেন । আল্লাহ্‌ তায়ালা তাঁদেরকে বরকতময় করুণ। ছোট্ট শিশুদের চোখে মুখে ও তাঁদের পরিবারের মাঝে যে আনন্দ আমরা দেখতে পেয়েছি মহান আল্লাহ্‌ তায়ালা এই আনন্দ বাংলাদেশের জনগণের মাঝে ছড়িয়ে দিন । কারন তারা উদারমনে ফিলিস্তিনিদের জন্য সাহায্যের হাত প্রসারিত করেছেন । এই সময়ে এই ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করা শ্রেষ্ঠতম কাজের অংশ হিসেবে বলা যায়, কারন নবীজী সাঃ এই ধরনের কাজের প্রতি উৎসাহিত করেছেন, তিনি বলেন, যে মুসলমান অন্য মুসলমান ভাইকে পোশাক পরিধান করালো আল্লাহ্‌ তায়ালা তাকে জান্নাতের পোশাক পরিধান করাবেন। এমনিভাবে এই কাজ মহৎ কাজসমূহের অন্যতম । নবীজী সাঃ এরশাদ করেন, আল্লাহর নিকট পছন্দনীয় কাজগুলোর মধ্যে কোন মুসলমান ভাইকে আনন্দিত করা। বাংলাদেশের জনগণকে মহান আল্লাহ্‌ রাব্বুল আলামিন বরকতময় করুণ।

গতবছরের ভিডিও দেশের পতাকাটি কে কে দেখতে পেয়েছেন?